পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর মারা যান তিনি। মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার বারবাড়িয়া গ্রামের জুলেন মিয়ার ছেলে রিকশাচালক নাঈম আগেও তিনটি বিয়ে করেছেন। একজন স্ত্রী তার সঙ্গেই থাকেন। বেশ কিছুদিন ধরে নাঈম পরিবারের কাছে তার চতুর্থ বিয়ের কথা জানান।
এ নিয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মায়ের সঙ্গে নাঈমের বাক-বিতণ্ডা হয়। এতে অভিমান করে রাত সাড়ে ৮টার দিকে নাঈম একসঙ্গে নেশাজাতীয় তিনটি ইঞ্জেকশন নিলে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।
প্রতিবেশীরা নাঈমকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে অবস্থার অবনতি হয়। পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর তিনি মারা যান। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নাঈমের মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রেখেছেন। অনেকেই বলছেন, তিনি আত্মহত্যা করতেই ইঞ্জেকশনগুলো নেন।
গফরগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ অনুকুল সরকার বলেন, যেহেতু ময়মনসিংহে মারা গেছে তাই কোতোয়ালি পুলিশ আইনগত পদক্ষেপ নেবে। এ ব্যাপারে আমাদের কাছে কেউ কোনো লিখিত অভিযোগ করেননি।