ছবি: সংগৃহীত

রোববার (৫ জুন) সকাল থেকে তারা বার্ন ইনস্টিটিউটে গিয়ে খোঁজ নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব সীতাকুণ্ড’র (ডুসাস) সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। 

‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব সীতাকুণ্ড’র (ডুসাস) সভাপতি বোরহান উদ্দিন ফয়সাল বলেন, সীতাকুণ্ডের রোগীদের জন্য রক্ত, অ্যাম্বুল্যান্স এবং চিকিৎসার খরচসহ সব ধরনের সেবা দিতে আমরা এখানে অবস্থান করছি। আমাদের কয়েকজন সদস্য আছেন, বাকিরাও এখানে আসছেন।

ডুসাসের সাধারণ সম্পাদক রকি হাসান বলেন, নিজ জন্মস্থানের এমন অসহায়ত্বে আমাদের হৃদয়ও দগ্ধ। সকাল থেকে আমরা শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে অবস্থান করছি। এখন পর্যন্ত দগ্ধ তিন-পাঁচ জনকে এখানে আনা হয়েছে। রক্তসহ যেকোনো সেবা দিতে আমরা প্রস্তুত। সীতাকুণ্ড থেকে যারাই আসবে আমরা তাদের সব ধরনের সেবা দেব।

বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুনের ঘটনায় এ পর্যন্ত দগ্ধ তিন জনকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আনা হয়েছে। রোববার সকালে তাদের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। দগ্ধরা হলেন— খালেদুর রহমান (৫৮), অবসরপ্রাপ্ত পুলিশের এএসপি এ কে এম মাকফারুল ইসলাম (৬৫) ও উপ-পরিদর্শক (এসআই) কামরুল ইসলাম (৩৭)।

প্রসঙ্গত, শনিবার (৪ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারী এলাকার বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, এ দুর্ঘটনায় ৩৭ জন নিহত ও ২ শতাধিক আহত হয়েছেন। আহতদের চট্টগ্রাম মেডিকেলসহ আশপাশের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।