দর্পণ ডেস্ক:
একরামুল করিম চৌধুরী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য । তিনি প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও ১৫ই আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে দেশের সর্ববৃহৎ ভোজের আয়োজনের প্রস্তুতি নিয়েছেন। তবে এবছরের আয়োজন আরও কয়েকগুন বেশী। নিজের নির্বাচনী এলাকা ছাড়াও পার্শ্ববর্তী আরও ২টি উপজেলায় বিস্তৃত করা হয়েছে ভোজের আয়োজন।
সাংসদের উদ্যোগে শোক দিবসে চার লক্ষাধিক লোকের ভোজের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। জেলার চারটি উপজেলার ৩০০ স্থানে এই ভোজ হবে। ধর্ম, বর্ন, গোত্র নির্বিশেষে সকলের জন্যই রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন ব্যবস্থা।
তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু এ দেশের স্বাধীনতা এনেছেন। যার কারণে আমি সাধারণ ঘরে জন্ম নিয়েও জনগণের ভোটে এমপি হয়েছি। দেশ স্বাধীন না হলে কিছুই হতাম না। তাই তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের উদ্দেশ্যে প্রতি বছরের মতো এবারও আমি এই আয়োজন করেছি। তবে এবার আমার নির্বাচনি এলাকা ছাড়াও আরও দুটি উপজেলায় এ আয়োজন করছি।’


গত সোমবার (১৩ আগস্ট) সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী জেলা শিল্পকলা একাডেমি মাঠে সদর, সুবর্ণচর, কবিরহাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার নেতাকর্মীদের কাছে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের ভোজের জন্য ২০৭টি গরু বিতরণ করেন। এদিকে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ভোজের জন্য ১৫টি মন্দিরের প্রতিনিধিদের মাঝে নগদ ১৫ লাখ টাকা বিতরণ করেন।
এ সম্পর্কে সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট ওমর ফারুক বলেন, দেশের কোথাও এত বড় আয়োজন করা হয়না। বঙ্গবন্ধুর শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর এ ব্যতিক্রম আয়োজন প্রশংসার দাবিদার। এবারো গরীব ও দুঃস্থসহ সর্বস্তরের মানুষের জন্য ভোজ, মসজিদে মসিজদে মিলাদ মাহফিল, দোয়া করা হবে।