আলিম সোহেল, সাভার প্রতিনিধি: অপরাধ-ধর্ষন এর প্রধান কারন পোশাক বা মানসিকতা কোনটিই নয় মুল কারন মাদক।বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের এক গবেষনায় উঠে এসেছে এই ভয়ংকর তথ্য! তারা বলছেন-মাদক নিয়ন্ত্রন তথা নির্মুল করা গেলে দেশের অপরাধের সংখ্যাও সহনীয় পর্যায়ে থাকত।বর্তমান সময়ে মাদক বলতে সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত হচ্ছে ইয়াবার নাম এরপরেই ফেনসিডিল ও অন্যান্য মাদকের নাম।একটা সুস্থ মানুষকে একদম শেষ করে দেয়ার জন্য মাদকের মত এত ভয়ংকর আর কিছুই নেই।তিলে তিলে শেষ হবেন আপনি নিজের অজান্তেই জড়িয়ে পরবেন অপরাধে।

মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর বলছে-লোকবলের অভাবে তাদের কার্যক্রম কিছুটা গতিহীন থাকলেও তাদের চেষ্টার কোন ঘাটতি নেই কিন্তু পরিসংখ্যান বলছে অন্য কথা প্রতিদিন শুধু ঢাকায় ঢুকছে ৩০লক্ষ পিছ ইয়াবা , ৫০হাজার বোতল ফেন্সিডিল ও অন্যান্য মাদকদ্রব্য তাহলে সারা দেশের অবস্থা সহজেই অনুমেয়।মাদক ব্যবসায়ি ও মাদকসেবীরা এতটাই ভয়ংকর যে তাদের ব্যবসার স্বার্থে কাউকে দুনিয়া থেকে সড়িয়ে দিতে একমিনিটও ভাবছে না!ক্ষেত্র বিশেষে এমন সব প্রভাবশালীদের জড়িত থাকার কথা শোনা যায় যারা সমাজে ভালো মানুষ হিসেবে সীকৃত।বিশিষ্টজনরা মনেকরেন একমাত্র সুশিক্ষা আর অভিভাবক সচেতনতাই পারে মাদককে নিয়ন্ত্রন ও নির্মুল করতে।সরকারি প্রতিটি আইন রক্ষাকারি প্রতিষ্ঠানই প্রচন্ড কষ্ট করছে মাদক নিয়ন্ত্রন ও মাদক ব্যবসায়িদের বিচারের আওতায় আনার জন্য অনেক সময় সর্ষেতে ভুত থাকায় তাদের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয় আবার বিচারিক ফাকফোকরে অপরাধিরা ছাড়া পায় তাই আমজনতার দাবি শেয়াল-মুরগীর এ খেলা বন্ধ হোক মাদক ব্যবসায়িদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।