এ সময় তারা ব্যবসা-বাণিজ্য, সংসদীয় রীতি-পদ্ধতি, সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপ গঠন এবং কৃষি, শিক্ষা ও বিদ্যুৎ খাতে উন্নয়ন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
স্পিকার বলেন, ওমান বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র। ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি এবং বাংলাদেশ- ওমান সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দু’দেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় হতে পারে। পারস্পরিক সফর বিনিময়ের মাধ্যমে সংসদ সদস্যগণ অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
ড. শিরীন শারমিন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলোচনার মাধ্যমে যেকোনো সমস্যার সমাধান করতে চান। এ সময় তিনি রোহিঙ্গা ইস্যুতে ওমান বাংলাদেশের সহযোগিতা করায় ওমানের রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি ওমানে বসবাসরত বাংলাদেশিদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিসহ সব ধরনের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য অনুরোধ জানান।
ওমানের রাষ্ট্রদূত তাইয়্যিব সেলিম আল আলাভি বলেন, বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বে বিস্ময়কর উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। বিশেষ করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষিসহ সব ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়নের ফলে বাংলাদেশের জনগণের জীবনমানের ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ওমানের রাষ্ট্রদূত রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ওমান সরকার তাদের আশ্রয়ের জন্য বিদ্যুৎ, পানিসহ সব সুবিধাদি দিয়ে ৮ হাজার শেল্টারের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।
এ সময় বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
