ছবি: সংগৃহীত

তিনি সুস্পষ্ট করে বলেন, জাতীয় সংসদে ফেরার কোনো প্রশ্ন নেই কারণ সংসদে ফেরার অর্থ হবে যে ষড়যন্ত্র করে তার সরকারকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে তা মেনে নেয়া। তার দলের বিক্ষোভকারীদেরকে সুরক্ষা দেয়ার জন্য সুপ্রিম কোর্টের কাছে যে আবেদন জানিয়েছেন তিনি তার সিদ্ধান্তের অপেক্ষা রয়েছেন।

আরো পড়ুন: তিউনিসিয়ায় ৫৭ জন বিচারক বরখাস্ত

সম্প্রতি ইমরান খান রাজধানী ইসলাবাদ অভিমুখে দলীয় নেতা-কর্মী নিয়ে মার্চ করেন এবং নির্বাচনের দাবি জানান। শিগগিরি নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা না করলে তিনি আবার রাজধানী অভিমুখে মার্চ করবেন বলে হুমকি দেন।  তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তের পরই তিনি পরবর্তী মার্চের তারিখ ঘোষণা করবেন।

ইমরান খান স্বীকার করেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হয়েও একচেটিয়া ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন না। একথার মধ্যদিয়ে তিনি পাকিস্তানের ক্ষমতার প্রকৃত কেন্দ্রের দিকে ইঙ্গিত করেন। তিনি বলেন, সেই ক্ষমতার কেন্দ্র কোথায় তা সবাই জানে।

একথার মধ্যদিয়ে  ইমরান খান মূলত সেনাবাহিনীর ক্ষমতা চর্চার বিষয়টির প্রতি ইঙ্গিত করেছেন। তিনি বলেছেন, প্রতিটি ক্ষেত্রে তার সরকার প্রতারণার শিকার হয়েছে কিন্তু তারপরও ক্ষমতার সেই কেন্দ্রের ওপর নির্ভর করতে হয়েছে, এছাড়া কোনো উপায় ছিল না। দেশের সামরিক বাহিনী ন্যাশনাল একাউন্টিবিলিটি ব্যুরো নিয়ন্ত্রণ করে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।