প্রধানমন্ত্রী

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, নৌরুটটি খনন ও রক্ষণা-বেক্ষণে ভারত ৮০ শতাংশ ও বাংলাদেশ ২০ শতাংশ খরচ দেবে

নৌবাণিজ্য আরও গতিশীল ও কার্যকর করতে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে স্বাক্ষরের জন্য একটি প্রোটোকলের সংশোধনীতে অনুমোদন দিয়েছে সরকার।

সংশোধিত প্রটোকল অনুযায়ী, দুইদেশের যৌথ অর্থায়নে সিরাজগঞ্জ থেকে দৈ খাওয়া পর্যন্ত ১৭৫ কিলোমিটার ও আশুগঞ্জ থেকে জকিগঞ্জ পর্যন্ত ২৯৫ কিলোমিটার নৌপথ খনন ও রক্ষণা-বেক্ষণ করবে।

সোমবার (৯ মার্চ) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে খসড়াটি অনুমোদন দেওয়া হয়।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, “বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নৌবাণিজ্য বৃদ্ধি এবং উভয়দেশের সম্মতিতে বাংলাদেশের পানগাঁও ও ভারতের ধুবড়িকে পোর্ট অব কল হিসেবে নৌ-রুটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

“দুইদেশের মধ্যে নৌবাণিজ্য আরও গতিশীল ও কার্যকর করার জন্য নতুন কয়েকটি পোর্ট অব কল ঘোষণা ছাড়াও নতুন প্রোটোকল রুট সংযোজন করা হবে।”

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, প্রকৃতপক্ষে ভারত এই নৌরুটটি বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করে। তাই খনন ও রক্ষণা-বেক্ষণে ভারত ৮০ শতাংশ ও বাংলাদেশ ২০ শতাংশ খরচ দেবে।