বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. আইউব হোসেন। তিনি বলেন, গুলশান থেকে আহত অবস্থায় এক যুবককে আমাদের এখানে নিয়ে আসা হয়েছিল। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানিয়েছেন আগেই মারা গেছেন তিনি। মরদেহ বার্নের মর্গে রাখা হয়েছে। জানতে পেরেছি যে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
নিহত মাসরুর আহমেদের খালু আতিক আহমেদ বলেন, আমরা খবর পেয়ে হাসপাতালে এসেছি। এসে শুনি আমার ভাগ্নে এসি বিস্ফোরণে মারা গেছে। সে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করত।
তারা গুলশানের নিকেতনের তিন নাম্বার রোডের ১২৯ নম্বর বাসায় থাকত। বাড়ি বগুড়া জেলায় বলেও জানান মাসরুরের খালু আতিক।