শুক্রবার নিজ বাসভবনে ব্রিফিংয়ে এ আহ্বান জানান তিনি।
চালকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, জীবনের সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে মহাসড়কে নিয়ম মানে গাড়ি চালান। ঈদে নিবির্ঘ্নে বাড়ি ফিরতে যাত্রীদের সহযোগিতা করুন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা থেকে সবাইকে নিরাপদে থাকতে হবে। এবারের ঈদযাত্রায় সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে- করোনা সংক্রমণ। তাই সামান্য উদাসীনতা ও স্বাস্থ্যবিধির প্রতি অবহেলা ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। ঈদযাত্রায় মাস্ক পরিধান ও সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। নতুবা সামান্য অবহেলা পুরো পরিবারের অপরিমেয় ক্ষতির কারণ হতে পারে।
মহাসড়কের পাশে থাকা সব পশুর হাটের পরিসর নির্দিষ্ট সীমানায় রাখতে সংশ্লিষ্টদের নজরদারি করারও আহ্বান সেতুমন্ত্রী।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মহাসড়কের পাশে অনেক কোরবানির পশুর হাট রয়েছে। সেগুলোর পরিসর যেন না বাড়ে। সংশ্লিষ্টরা সতর্ক থাকার পাশাপাশি নজরদারি করবেন।
এ সময় জরুরি ও রফতানি পণ্য ছাড়া ট্রাক-কাভার্ডভ্যান নির্দিষ্ট সময়ের জন্য চলাচল বন্ধ রাখার কথাও বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এবারের ঈদে সরকারি ছুটি কম থাকায় প্রায় একই সময় লাখ লাখ মানুষ নাড়ির টানে গ্রামে যাচ্ছেন। পাশাপাশি পদ্মাসেতু চালু হওয়ায় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বহু মানুষ এবার গ্রামে যাওয়ার অভিযাত্রায় শামিল হয়েছেন।
