বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫ মিনিটে বাংলাদেশ বিমানের বিজি-১৪৮ ফ্লাইটের ঐ যাত্রীকে আটক করা হয়।
সংশিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালকের কাছে গোপন সংবাদ আসে দুবাই থেকে আগত দুবাই-চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটের বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট নং বিজি-১৪৮ এ চট্টগ্রাম থেকে ওঠা একজন যাত্রী চোরাচালানকৃত সোনা বহন করছেন।
এই খবরের ভিত্তিতে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত সার্কেরের সহকারী পরিচালক আব্দুল মান্নান মজুমদারের নেতৃত্বে কাস্টমস গোয়েন্দার একটি দল লোকাল টার্মিনালের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান করে। বোর্ডিং ব্রিজ অতিক্রমকালে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হয়।
আরো পড়ুন>
পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি পায়ুপথে বিশেষ কায়দায় সোনা বহন করছেন বলে গোয়েন্দা দলকে জানান। এরপর সোনার উপস্থিতি নিশ্চিত হওয়ার জন্য তার শরীর এক্স-রে করানো হয়। এতে চারটি সোনার মতো বস্তুর অস্বিত্ব পাওয়া যায়। পরে তার কাছে থাকা চারটি প্যাকেটে মোট ৮টি সোনার বার পাওয়া যায়। ৯৩২ গ্রাম ওজনের ঐ সোনার বারগুলোর বাজার মূল্য আনুমানিক ৬৫ লাখ ২৪ হাজার টাকা।
অভিযুক্ত যাত্রী নুরুননাহারের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইন, ১৯৭৪ এবং ‘দ্য কাস্টমস অ্যাক্ট ১৯৬৯’-এর বিধান অনুযায়ী মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাকে বিমানবন্দর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিমানবন্দর সূত্র।