
দর্পণ ডেস্ক : মঙ্গলবার সোলাইমানির মরদেহ কবর দেয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় তার নিজের শহর কারমানে। সেখানে অনুষ্ঠিত জানাজায় বিপুল সংখ্যক মানুষ অংশগ্রহণ করে। ভিড়ের কারণে শেষ শ্রদ্ধা ও দাফন অনুষ্ঠান স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। সবাইকে ঘরে ফেরার অনুরোধ করা হয়েছে। এর আগে গত সোমবার তেহরানে তার জানাজায় দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ইমামতি করেন। সেই নামাজেও মানুষের ঢল নামে।
অনেকেই জেনারেল সোলাইমানিকে ইরানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর মানুষ হিসেবে দেখে থাকেন। তবে যুক্তরাষ্ট্র তাকে সন্ত্রাসী এবং মার্কিন বাহিনীর জন্য হুমকি বলে বিবেচনা করতো।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) ইরাকের রাজধানী বাগদাদে মার্কিন এক রকেট হামলায় নিহত হন ইরানের বিশেষ বাহিনী রেভ্যুলশনারি গার্ডের কুদস শাখার প্রধান জেনারেল ও আঞ্চলিক শক্তি বৃদ্ধির প্রধান কারিগর কাসেম সোলায়মানি। তিনি ইরানের বিপ্লবী বাহিনীর সবচেয়ে প্রভাবশালী কমান্ডার ছিলেন। মধ্যপ্রাচ্যে জঙ্গিবিরোধী লড়াইয়ে তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তথ্য: বিবিসি, পার্স টুডে